International

ইউরোপে আসার আগে বাংলাদেশ থেকে যেসব স্কিল শিখলে উপকার পাবেন

লিখেছেন: তন্ময় সরকার উজ্জ্বল | তারিখ: ০৯ এপ্রিল ২০২৫

নিউজ ডেস্ক:
ইউরোপে পড়াশোনা কিংবা কাজের জন্য যেতে চান? তবে এখন থেকেই কিছু প্রয়োজনীয় স্কিল বা কাজ শেখা আপনার ভবিষ্যতের জন্য অনেক বড় সহায়ক হতে পারে। বাংলাদেশ থেকেই সহজে শেখা যায় এমন কিছু দক্ষতা রয়েছে, যা ইউরোপের কর্মবাজারে আপনাকে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখবে। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হলো এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কিল যা শিখে গেলে ইউরোপে মানিয়ে নেওয়া সহজ হবে এবং আয়ের পথও খুলে যাবে।

১. কম্পিউটার ও আইটি স্কিল

বর্তমান সময়ের চাহিদাসম্পন্ন স্কিলগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আইটি জ্ঞান। Microsoft Office (Word, Excel, PowerPoint) এর পাশাপাশি Adobe Photoshop, Illustrator-এর মতো গ্রাফিক ডিজাইন সফটওয়্যার এবং WordPress, HTML/CSS-এর মতো ওয়েব ডিজাইন টুল শেখা গেলে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কিংবা রিমোট জব পাওয়া সম্ভব। ইউরোপে এই ধরনের দক্ষ লোকের চাহিদা ক্রমবর্ধমান।

২. হোটেল ও রেস্টুরেন্টের কাজ শেখা

ইউরোপে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে পার্ট-টাইম কাজের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফে। ওয়েটার, কুক কিংবা বারিস্টা (কফি প্রস্তুতকারী) হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এই কাজে অভিজ্ঞতা থাকলে সহজেই একটি পার্ট-টাইম জব জোগাড় করা সম্ভব।

৩. ড্রাইভিং ও গাড়ি মেরামতের দক্ষতা

ড্রাইভিং শিখে রাখলে এবং আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে ইউরোপের অনেক দেশে ডেলিভারি সার্ভিস, উবার বা প্রাইভেট ড্রাইভার হিসেবে কাজের সুযোগ পাওয়া যায়। গাড়ি মেরামতের কাজ জানলেও বিভিন্ন গ্যারেজ বা ওয়ার্কশপে কাজ করা যায়, যা আয় এবং অভিজ্ঞতা—দুটোই বাড়াতে সাহায্য করে।

৪. ইলেকট্রিক, প্লাম্বিং ও টাইলস বসানোর কাজ

নির্মাণশিল্পে দক্ষতা সবসময়ই চাহিদাসম্পন্ন। ইউরোপের অনেক দেশে দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার এবং টাইলস মিস্ত্রির চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ থেকেই এসব কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে এলে ইউরোপে কাজ পেতে সুবিধা হবে।

৫. ক্লিনিং ও কেয়ারগিভার ট্রেনিং

বাড়ি বা অফিস পরিষ্কারের কাজ এবং কেয়ারগিভার হিসেবে কাজ করা ইউরোপে একটি বড় জব সেক্টর। বয়স্ক বা অসুস্থ মানুষের যত্ন নেওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ থাকলে এই সেক্টরে সহজেই চাকরি পাওয়া যায়। নার্সিং বা কেয়ারগিভার ট্রেনিং কোর্স করলে উন্নত দেশগুলোর ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রেও বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়।

৬. ভাষাজ্ঞান – সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্কিল

ইংরেজিতে ভালোভাবে কথা বলা জানাটা বাধ্যতামূলক বলা যায়। তবে শুধু ইংরেজি নয়, আপনি যে দেশে যাচ্ছেন সেই দেশের ভাষার বেসিক শেখাটা আপনাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে রাখবে। যেমন: জার্মানির জন্য জার্মান ভাষা, ফ্রান্সের জন্য ফ্রেঞ্চ, হাঙ্গেরির জন্য হাঙ্গেরিয়ান ইত্যাদি। স্থানীয় ভাষা জানলে পড়াশোনা, চাকরি এবং সাধারণ জীবনযাত্রাও সহজ হয়।

উপসংহার:

যারা ইউরোপে নতুন জীবন শুরু করতে চান, তাদের জন্য এই স্কিলগুলো শেখা শুধুমাত্র নিজের অবস্থানকে শক্ত করার জন্যই নয়, বরং ক্যারিয়ার গঠনের প্রথম ধাপ হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ থেকেই সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে গেলে ইউরোপে পৌঁছে আপনি সহজেই আয় করতে পারবেন এবং নিজেকে গুছিয়ে নিতে পারবেন।

Increase Your Business with Expert Digital Solutions!

Get Unlimited Facebook Ad Credit, Guaranteed SEO Rankings, & Professional Web Development – all under one roof at MahbubOsmane.com!

✅ 14+ Years of Experience – Guaranteed SEO Rankings
✅ 800+ Satisfied Clients – Unlimited Facebook Ad Credit
✅ Proven Results, Maximum ROI – Professional Web Development

Contact us ( +8801716988953 WhatsApp ) today and take your business to the next level! 🌍 Visit: MahbubOsmane.com

Do you still have questions? Or would you like us to give you a call?

Call us at wa.me/+966549485900 or wa.me/+8801716988953 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at hi@mahbubosmane.com We would be happy to answer you.

MahbubOsmane.com’s Exclusive Services

Digital Marketing
SEO & SMM
Content Creation
Web Development
Google Ads & Meta Ads
Graphic Design
Affiliate Website
Brand Promotion
Marketing Plan & Consulting
Other Services
Our Courses
Domain Hosting

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button