রাত জাগলেই বিপদ: ইমিউন সিস্টেম দুর্বল করে দেয় নিঃশব্দ শত্রুরা!

📅 প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২৫
✍️ নিউজ ডেস্ক | news.mahbubosmane.com
মূল প্রতিবেদন:
রাত জাগা যেন অনেকের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে কর্মব্যস্ত জীবন, পড়াশোনা কিংবা বিনোদনের পেছনে রাত কাটিয়ে দিচ্ছেন অনেকে। কিন্তু জানেন কি, এই অভ্যাস আপনার দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউন সিস্টেমকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে?
বিশেষজ্ঞদের মতে, সুস্থ মানুষের দেহেও বিভিন্ন ধরণের জীবাণু বা প্যাথোজেন থাকে। তবে আমাদের ইমিউন সিস্টেম সচল ও সক্রিয় থাকায় এই জীবাণুগুলো সুপ্ত অবস্থায় থাকে এবং কোনো ক্ষতি করতে পারে না। কিন্তু যখনই ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়, তখনই এই জীবাণুগুলো সুযোগ নেয়। এদের বলা হয় অপারচুনিস্টিক প্যাথোজেন। নিউমোনিয়া, যক্ষা, চিকেন পক্স কিংবা ঠোঁটে ফোস্কা – এসবই এর মধ্যে পড়ে।
Increase Your Business with Expert Digital Solutions!
Get Unlimited Facebook Ad Credit, Guaranteed SEO Rankings, & Professional Web Development – all under one roof at MahbubOsmane.com!
14+ Years of Experience – Guaranteed SEO Rankings
800+ Satisfied Clients – Unlimited Facebook Ad Credit
Proven Results, Maximum ROI – Professional Web Development
Contact us ( +8801716988953 WhatsApp ) today and take your business to the next level! Visit: MahbubOsmane.com
রাত জাগার কারণে কী হয়?
দেহ রাত জাগাকে ‘বিপদ’ হিসেবে শনাক্ত করে। এর ফলে দেহে সাইটোকাইন (Cytokine) নামের একটি প্রোটিন নিঃসৃত হয়, যার কাজ হলো শরীরে যুদ্ধ ঘোষণা করা। দেহের কোষগুলো তখন সতর্ক অবস্থানে যায়, যেন কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। অথচ বাস্তবে কোনো যুদ্ধই হয় না।
যারা নিয়মিত রাত জাগেন, তাদের দেহে এই ‘মিথ্যা যুদ্ধ’ চলতেই থাকে। দীর্ঘ সময় ধরে এমন চলতে থাকলে ইমিউন সিস্টেম ক্লান্ত হয়ে পড়ে। প্রকৃত সংক্রমণ এলে তখন দেহ প্রস্তুত থাকে না, ফলে সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়ে মানুষ।
একটি মাত্র রাতই যথেষ্ট ক্ষতির জন্য
গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র এক রাত নির্ঘুম কাটালেও ইমিউন সিস্টেম তাৎক্ষণিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে দেহে সুপ্ত থাকা জীবাণুগুলো সুযোগ নেয় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। গলার ইনফেকশন, ঠান্ডা-জ্বর থেকে শুরু করে বড় ধরনের ভাইরাল অসুখও হতে পারে।
করণীয় কী?
বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন—
- প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।
- রাত ১১টার আগেই ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
- ঘুমানোর আগে স্ক্রিন টাইম কমান।
- ক্যাফেইন ও চা-কফি রাতে না পান করাই ভালো।
- নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখুন।
শেষ কথা
নীরব শত্রুরা কখন যে সক্রিয় হয়ে ওঠে, আপনি বুঝতেও পারবেন না। তাই শরীরকে অযথা যুদ্ধের ভেতর ফেলে না দিয়ে বিশ্রাম দিন। আপনার ইমিউন সিস্টেমই আপনার সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ—তাকে দুর্বল হতে দেবেন না।
Do you still have questions? Or would you like us to give you a call?
Call us at wa.me/+966549485900 or wa.me/+8801716988953 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at hi@mahbubosmane.com We would be happy to answer you.